Tuesday, July 30, 2024

শৈশব-কৈশোর

 

শৈশব আর কৈশোরের গণ্ডি পেরিয়ে বয়স যখন ২২ কিবা ২৩ ছুঁই ছুঁই। যুবক ও যুবতীরা বিপরীত লিংঙ্গের প্রতি স্বাভাবিক নিয়মে ঝুঁকে পড়ে। স্বভাবতই দুর্বল হয়ে যায় প্রতিটি বিপরীত লিঙ্গ। বিক্ষিপ্ত হয়ে পড়ে মস্তিষ্ক।

তারুণ্যের উদ্যোমে যুবক-যুবতীরা তাকায় তৃতীয় আরেক জোড়া চোখে। যে চোখে সে স্বপ্ন দেখে— রঙ্গিন আরেক দুনিয়ার।

১৩-১৮ এবং ১৮-২৩ এই সময়গুলোকে স্বর্ণযুগ বলা যায়।  জীবনকে সাজানোর সকল উপকরণ এই সময়ের প্রতিটি ভাঁজে ভাঁজে বিদ্যমান। এই বয়সগুলোর 'সঠিক পরিচর্যা' আর 'সাধ্যমতো পরিশ্রম' জীবনকে নিয়ে যায়- সম্ভাবনাময় এক সফল দিনের দিকে। জীবনের এই সুবর্ণ সময়গুলোর সঠিক পরিচর্যা করে, গ্রামের অজপাড়াগাঁয়েও ইতিহাস রচিত হয়েছে।
তারুণ্যের এই বয়সে মস্তিষ্ক হয়ে ওঠে বিক্ষিপ্ত। আবেগ প্রাধান্য পায় বিবেকের উপর। যুবক-যুবতীরা তার বিপরীত লিঙ্গের প্রতি ক্রমশঃ দুর্বল হয়ে পড়ে। তারুণ্যের উদ্দীপনায় পৃথিবীতে তাকায় তৃতীয় আরেক জোড়া চোখে। ডুব দেয়- যান্ত্রিক আর আধুনিক জীবনের ভার্চুয়াল জগতে। বেলাশেষে, যার ফলাফল শূন্য এবং খেসারত— সময়, স্বাস্থ্য ও অর্থ!
অথচ সম্ভাবনাময় এই সময়গুলোর সঠিক মূল্যায়ন করে প্রভুর সান্নিধ্য, পার্থিব সাফল্য ও প্রকৃত মানুষ্যত্ব অর্জন করা সম্ভব।
একঝলক : মানুষের জীবনে ২০ বছর পর্যন্ত ইচ্ছার রাজত্ব চলে, ৩০ বছর পর্যন্ত চলে বুদ্ধির রাজত্ব আর ৪০ বছর বয়সে আসে বিচার-বিবেচনার রাজত্ব।

“ মানুষের জীবনে বিশ বছর পর্যন্ত ইচ্ছার রাজত্ব চলে, তিরিশ বছর পর্যন্ত চলে বুদ্ধির বাজত্ব এবং চল্লিশ বছর বয়সে বিচার-বিবেচনার রাজত্ব। ”


No comments:

Post a Comment

Situation is changeable

  পরিস্থিতি পরিবর্তনশীল: ধৈর্য্য ধরুন জীবনে পরিস্থিতি কখনো স্থির থাকে না। সময়ের সাথে সাথে, আমাদের চারপাশের ঘটনা, সম্পর্ক, আর্থিক অবস্থা, স্ব...